Sunday, November 5, 2017
Wednesday, November 1, 2017
Wednesday, October 25, 2017
Mufti, Mawlana Abdullah Al Masud on women in Islam
ঢাকার 'জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ' মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের (মাস্টার্স) ক্লাস - ২০০৩
-
অামাদের ক্লাস চলছিল, হুজুর খুব অামুদে। হাদিসের ক্লাসে স্ত্রী-সহবাসের হাদিস পড়ানো হচ্ছিল অামাদেরকে, স্বামী বিছানায় ডাকলে স্ত্রী যদি সাড়া না দেয় তাহলে স্ত্রীকে জোর করে 'কাম করা জায়েজ' - এই মাসঅালা পড়াচ্ছিলেন হুজুর। (অসুস্থতাজনিত কারণ ছাড়া) স্বামীকে দেহ না দিলে স্ত্রীর উপর সারারাত ফেরেশতারা অভিসম্পাত বর্ষণ করে, সে হাদিসও পড়ছিলাম। প্রসঙ্গক্রমে হুজুর বললেন - তিনি নিজেও এ ঘটনার ভিকটিম (?), তার স্ত্রী একরাতে হুজুরকে দিতে চাইছিল না; অবশেষে হুজুর স্ত্রীকে খাটের সাথে দড়ি দিয়ে বেঁধে সারারাত 'কাম' করলেন।
হুজুরের খাটে বেঁধে মুজামাঅাত (সহবাস) করার গল্প খুব মজা করে সবাই অালোচনা করতো। ক্লাসমেটরা সবাই দড়ি দিয়ে কিভাবে স্ত্রীকে বাঁধা যায় তা নিয়ে হাস্যরসে ডুবতো। প্রায় সবাই বলতো - 'অামিও বাইন্ধা কাম করুম!'
অামি হুজুরের 'বাইন্ধা কাম করার' থিওরির সাথে তখনো একমত হতে পারিনি। হুজুর অামার শিক্ষক, তার নামটা বললাম না। অামার প্রতিবাদ ব্যক্তির বিপক্ষে নয়, অামার প্রতিবাদ ইসলামি ভোগবাদিতা ও ধর্ষণতন্ত্রের বিরুদ্ধে।
ufti, Mawlana Abdullah Al Masud
Tuesday, October 17, 2017
Saturday, September 30, 2017
Sunday, September 17, 2017
মহা উন্মাদ ধর্ষক মোহাম্মদের ধর্ষণের একটি উদাহরণ ! মুফাস্সিল ইসলাম
আহারে, চোঁখে পানি চলে এল। মেনে নেয়নি সেই অপরাধে, এবং ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে মুহাম্মদের সৈন্য বাহিনী কতৃক অতর্কিত আক্রমণ, তাও আবার খুব ভোরে যখন বনু কুরাইজা বংশের লোকজন কাজে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। জবাই করা হয়েছিল ৭০০ (মতান্তরে ৯০০) জনকে। যিনি কুরান প্রতিষ্ঠাকারী, তিনি তাওরাতের নিয়ম অনুযায়ী হত্যা করেছিলেন পুরুষদের- সেলুকাস! আর হত্যাকান্ড শেষ হতে না হতেই দাসি নিয়ে যেই বন্টন কাহিনি শুরু হয়েছিল তা তো কিছুই বললেন না। মুহাম্মদ অন্য সাহাবীর কাছ থেকে ভাগিয়ে নিজের জন্যেও একজনকে রেখেছিল। তাঁর নাম সাফিয়া। যাঁর বাবা-মা, স্বামী- সবাইকে ঐদিনেই জবাই করে হত্যা করা হয়েছিলো এবং এমন এক সদ্য স্বামী-স্বজন হারানো অসহায় নরীকে নিয়ে ঐদিন-ই বিয়ে, বাসর, ফুর্তি- এসবও করেছিলো আপনাদের নেতা, মুহাম্মাদ। এমন অবস্থায় বিয়ে, বাসর করার মত মানসিক অবস্থা থাকে কিনা একজন মানুষের আর না থাকলে সেটা জোরপূর্বক হয় কিনা সেটা ভেবে দেখবেন আশা করি। এমন নির্মমতা, তবু ভদ্রচিত ভাবেই বললাম। সহীহ্ বুখারী (অধ্যায় ৮, নং ৩৭১ বাং, ৩৬৭ ইং)থেকে একটা উদাহরণ দিলাম- ৩৭১. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বার অভিযানে বের হয়েছিলেন। সেখানে আমরা খুব ভোরে ফজরের সালাত আদায় করলাম। অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সওয়ার হলেন। আবূ তালহা (রাযি.)-ও সওয়ার হলেন, আর আমি আবূ তালহার পিছনে উপবিষ্ট ছিলাম। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সওয়ারীকে খায়বরের পথে চালিত করলেন। আমার হাঁটু নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরুতে লাগছিল। অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরু হতে ইযার সরে গেল। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরুর উজ্জ্বলতা যেন এখনো আমি দেখছি। তিনি যখন নগরে প্রবেশ করলেন তখন বললেনঃ আল্লাহু আকবার। খায়বর ধ্বংস হোক। আমরা যখন কোন কওমের প্রাঙ্গণে অবতরণ করি তখন সতর্কীকৃতদের ভোর হবে কতই না মন্দ! এ কথা তিনি তিনবার উচ্চারণ করলেন। আনাস (রাযি.) বলেনঃ খায়বারের অধিবাসীরা নিজেদের কাজে বেরিয়েছিল। তারা বলে উঠলঃ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ! ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) বলেনঃ আমাদের কোন কোন সাথী ‘‘পূর্ণ বাহিনীসহ’’ (ওয়াল খামীস) শব্দও যোগ করেছেন। পরে যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা খায়বর জয় করলাম। তখন যুদ্ধবন্দীদের সমবেত করা হলো। দিহ্য়া (রাযি.) এসে বললেনঃ হে আল্লাহর নবী! বন্দীদের হতে আমাকে একটি দাসী দিন। তিনি বললেন যাও, তুমি একটি দাসী নিয়ে যাও। তিনি সাফিয়্যাহ বিনত হুয়াই (রাযি.)-কে নিলেন। তখন এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললঃ ইয়া নবীয়াল্লাহ! বনূ কুরাইযা ও বনূ নাযীরের অন্যতম নেত্রী সাফিয়্যাহ বিনত হুয়াইকে আপনি দিহ্য়াকে দিচ্ছেন? তিনি তো একমাত্র আপনারই যোগ্য। তিনি বললেনঃ দিহ্য়াকে সাফিয়্যাহসহ ডেকে আন। তিনি সাফিয়্যাহসহ উপস্থিত হলেন। যখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে দেখলেন তখন (দিহ্য়াকে) বললেনঃ তুমি বন্দীদের হতে অন্য একটি দাসী দেখে নাও। রাবী বলেনঃ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে আযাদ করে দিলেন এবং তাঁকে বিয়ে করলেন। রাবী সাবিত (রহ.) আবূ হামযা (আনাস) (রাযি.)-কে জিজ্ঞেস করলেনঃ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে কি মাহর দিলেন? আনাস (রাযি.) জওয়াব দিলেনঃ তাঁকে আযাদ করাই তাঁর মাহর। এর বিনিময়ে তিনি তাঁকে বিয়ে করেছেন। অতঃপর পথে উম্মু সুলায়ম (রাযি.) সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে সাজিয়ে রাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর খিদমতে পেশ করলেন। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাসর রাত যাপন করে ভোরে উঠলেন। তিনি ঘোষণা দিলেনঃ যার নিকট খাবার কিছু আছে সে যেন তা নিয়ে আসে। এ বলে তিনি একটা চামড়ার দস্তরখান বিছালেন। কেউ খেজুর নিয়ে আসলো, কেউ ঘি আনলো। ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) বলেনঃ আমার মনে হয় আনাস (রাযি.) ছাতুর কথাও উল্লেখ করেছেন। অতঃপর তাঁরা এসব মিশিয়ে খাবার তৈরি করলেন। এ-ই ছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ওয়ালীমাহ। লিংক -https://www.hadithbd.com/show.php?Boo...
Friday, September 15, 2017
Wednesday, September 13, 2017
Tuesday, September 12, 2017
Tuesday, September 5, 2017
শফিক রেহমান, খুবই স্মার্ট এবং প্রাজ্ঞ সুধীজন। ওনার লেখার ধার কত তা অামাদের সাবেক স্বৈরাচারি প্রেসিডেন্ট এরশাদ সাহেব হারে হারে টের পেয়েছেন। ওনি অাবার চকোলেট বয়ও বটে। বাঙ্গালীর ভালবাসা দিবস ১ ফালগুন কে না ভালবেসে ওনার হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসার জাতি ইংরেজদের ভালবাসা দিবস প্রতিষ্ঠত করার জন্য সংগ্রাম করেছেন অনেক। তাই এদেশের বিরাট সংখ্যক যুব শ্রেণী ওনার ভীশন ভক্ত।
অামি নিজেও তার লেখার খুব ভক্ত ছিলাম কোন এক সময়। কিন্তু ১৯৯৬~৯৭ সালের দিকে তার লেখার ক্ষুরধার অার থাকল না। হয়ত বা কোন এক সুন্দরীর সৌন্দর্যের মোহাবেশে অাবদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। অাস্তে অাস্তে তিনি তার লেখায় সস্তা জন প্রিয়তা খুজতেছিলেন। বুঝতে পেরেছিলাম যে তিনি তার চকোলেট ভয় চরিত্রটাকে সামনে নিয়ে অাসতেছিলেন। তারপর থেকে ______ ।
তারপরও কেন জানি কষ্ট হচ্ছে বর্তমানে বের হয়ে অাসা তার গল্প বিশ্বাস করতে। তার ভিন্ন ধারার চরিত্রের সাথে বর্তমান গল্পের চরিত্রকে কোন ভাবেই মিলাতে পারছি না। কিন্তু অবিশ্বাসইবা করি কি করে! বের হয়ে অাসা গল্পের নথিগুলো তো অামাদের জগা খিচুরী মার্কা তদন্ত থেকে বের হয়ে অাসেনি, এগুলো এসেছে বিশ্বের নামকরা জাত তদন্ত কারী সংস্থা এফবিঅাই এর নথি থেকে।
সাপ খোলস বদলালে অারও সুন্দর দেখায়। অার মানুষ? মানুষ খোলস বদলালে তাকে চেনাই যায় না। অনেক বিভৎস দেখায়। অামার জীবনে এই ধরণের মানুষের সাক্ষাত ঘটেছে অনেক, সাহচর্য পেয়েছি অনেক। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে যাকে শ্রদ্ধা করা ও ভালবাসা শুরু করেছিলাম, বড় হয়ে যাকে মহান অাল্লাহ্ ও নবী রাসুল গণের পরের জায়গায়ই রেখেছিলাম, তার খোলস ভাঙ্গার পর যে, কি ভীষণ বীভৎস অার নোংড়া চেহারা দেখেছিলাম তা মনে হলে এখনো অামার শরীর শিউরে উঠে। নিজেকে ঠিক রাখতে পারি না। সে অামার জীবনটাকে এমন ভাবে তছনছ করে দিয়েছে যে, এই জীবনে কেন! এই রকম অারও দুটো জীবন পেলেও গোছাতে পারব না। তাই খোলস পড়া মানুষ গুলোর খোলস ভেঙ্গে গেলে কি বীভৎস দেখায় তা ভাবা যায় না।
ইংল্যান্ডে শফিক রেহমান মুক্তি অান্দোলনের এক ক্যাম্পেইনের কিছু পোষ্টারে দেখলাম কিছু বন্দীদের সাথে ওনাকে রাখা হয়েছে। সেখানে অন্যান্য বন্দীরা অসহায়, নিঃপাপ চোখে অপলক তাকিয়ে অাছে, অার ওনি অগ্নিমূর্তি হয়ে অাঙ্গুল উচিয়ে কাকে যেন কি বলছেন। সম্ভবত ওনার সাথে যে অন্য দু্ চারটা বন্দী অাছে তাদেরকে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে এসেছেন অামাদের সম্মানিত অাইন শৃঙ্খলা ভক্ষক বাহিনির সদস্যরা শফিক রেহমান সাহেবকে ধরে বহন করে নিয়ে অাসার সময়। শফিক রেহমান সাহেবকে ধরে অানার উপলক্ষ্যে অানন্দ করার উৎস হিসাবে তাদেরকে ধরা হয়ে থাকতে পারে। এটা অামাদের জাতীয় সংস্কৃতিরই এক অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। যখনই কোন অাসামী বা অপরাধী বা সন্দেহ ভাজন কাউকে অাইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধরে থানায় নিয়ে যান তখন ওনাদের সামনে পড়া কিছু দুই ঠ্যাং ওয়ালা প্রাণী ধরে সাথে করে নিয়ে যান, অাসামী ধরার পারিশ্রমিক অাদায় করার জন্য। ওনাদের পদৌন্নতিতে এই সব প্রাণীরা অসামান্য অবদান রাখেন।
একটি কথা অনেকেই বলার চেষ্টা করছেন যে, শফিক রেহমানের মত একজন মোষ্ট সিনিয়র সাংবাদিককে সরকার ধরে নিয়ে গেছে অথচ কেউই কিছু বলছে না। অারে, বলবে কি ভাবে? ওনি যে শত সাংবাদিক ভাইয়ের বেতন না দিয়ে, না খাইয়ে রেখে দেশ থেকে পালিয়ে যাচ্ছিলেন, সেই ঘটনা কি সবাই ভুলে গেছেন?
বিঃদ্রঃ সকলের কাছেই অামার বিনীত অনুরোধ, উপরে একটি লাইন পড়ার সময় নিজ দায়িত্বে সংশোধন করে পড়বেন। ভুলঃ অাইন শৃঙ্খলা ভক্ষক বাহিনী, শুদ্ধঃ অাইন শৃঙ্খলা রক্ষক বাহিনী। অামি অাবারও বলছি, পড়ার সময় অাইন শৃঙ্খলা ভক্ষক বাহিনীর পরিবর্তে অাইন শৃঙ্খলা রক্ষক বাহিনী পড়বেন।
https://www.facebook.com/notes/abu-bakar/post-on-shafique-rehaman-on-april-20-2016/10154338547593580/Thursday, August 31, 2017
অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েদের সাথে যৌন কর্ম করার কোরানের অনুমোদন !! প্রমান শু...
وَاللَّائِي يَئِسْنَ مِنَ الْمَحِيضِ مِن نِّسَائِكُمْ إِنِ ارْتَبْتُمْ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ وَاللَّائِي لَمْ يَحِضْنَ وَأُوْلَاتُ الْأَحْمَالِ أَجَلُهُنَّ أَن يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُ مِنْ أَمْرِهِ يُسْرًا
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।- Sura 65 Verse 4
Sunday, August 20, 2017
The original Satanic Verses incident : The report of Muslim historian...
The original Satanic Verses incident : The report of Muslim historian Al Tabari d.923-
The Satanic Verses incident is reported in the tafsir and the sira-maghazi literature dating from the first two centuries of Islam, and is reported in the respective tafsīr corpuses transmitted from almost every Qur'anic commentator of note in the first two centuries of the hijra. It is generally considered a fabricated incident as the chains of narration are weak.[5] The earliest biography of Muhammad, Ibn Ishaq (761–767) is lost but his collection of traditions survives mainly in two sources: Ibn Hisham (833) and al-Tabari (915). The story appears in al-Tabari, who includes Ibn Ishaq in the chain of transmission, but not in Ibn Hisham. Ibn Sa'd and Al-Waqidi, two other early biographers of Muhammad relate the story.[8] Scholars such as Uri Rubin and Shahab Ahmed and Guillaume hold that the report was in Ibn Ishaq, while Alford T. Welch holds the report has not been presumably present in the Ibn Ishaq.[9]
https://en.wikipedia.org/wiki/Satanic_Verses
Saturday, August 19, 2017
Saturday, August 12, 2017
Answering Islam: Are There Historical Mistakes in the Quran?
There are many Historical Mistakes in the Quran. Some to them are as follows:
Alexander the Great
It is amazing to see the Qur'an talking about Alexander the Great as if he were a righteous man and a teacher, though it is well-known that the Greek, Alexander, was idolatrous and claimed to be the son of Amun, the God of Egypt. If the reader wonders where it is recorded in the Qur'an that Alexander was a righteous man, we would refer him to the chapter of the Cave 18:83-98 where we encounter sixteen verses which talk about this military general. These verses explicitly say that God assisted him, guided him and removed all obstacles from his way in order that he could accomplish his plans and fulfill his desires. They indicate that Alexander was the one who reached the place of the sunset and found it set down in a well of water and mud. They claim that he encountered some people and God gave him the option to torment them, to kill them or to take them captive, call them to the faith and to lead them in a straight path.
These comments are expressed by all the scholars without any exception (refer to Baydawi, p. 399, al-Jalalan, p. 251, al-Tabari, p. 339, al-Zamakhshari, part 2 of al-Kash-shaf, p. 743). If we do not refer to these great expounders of the Qur'an to whom, then, shall we refer? The Greek Alexander was not a righteous servant of God as the Qur'an said, but he was a licentious, belligerent, idolatrous man. He did not have any relationship with God and God never asked him to guide people and to teach them the faith.
Other Historical Errors
Does the reader believe that Abraham did not offer Isaac, but Ishmael, as a sacrifice? This is what all Muslim scholars say. Do you know that the Qur'an claims that Haman was pharaoh's prime minister even though Haman lived in Babylon one thousand years later? Yet the Qur'an says so. The Qur'an says that the one who picked Moses from the river was not his sister but his mother (28:6-8), and that a Samaritan was the one who molded the golden calf for the children of Israel and misguided them, and the golden calf was lowing (refer to chapter 20:85-88) though it is well-known that Samaria was not in existence at that time. The Samaritans came after the Babylonian exile. How could one of them have made the golden calf for the people of Israel?
Concerning the birth of Christ, the Qur'an teaches that the Virgin Mary gave birth to him under the shade of a palm tree and not in a manger of sheep (refer to Mary 19:23). The Qur'an ignores all the documented historical evidence available to all people across the ages and brings us new discoveries!
The Qur'an claims (Chapter 2:125-127) that Abraham and Ishmael, his son, are the ones who built The Ka'ba in Mecca in Saudi Arabia. The late Dr. Taha Husayn (the most famous professor of Arabic literature in Egypt) acknowledges that the information recorded in the Qur'an pertaining to the construction of Ka'ba at the hand of Abraham and Ishmael is not historically documented. He said:
"The case of this episode is very obvious because it is of recent date and came into vogue just before the rise of Islam. Islam exploited it for religious reasons" (quoted in Mizan al-Islam by Anwar al-Jundi, p. 170).
N.B. This declaration invoked the rage of the Muslim scholars against him. The former president of Tunisia did the same thing when he stated that the Qur'an contains mythical stories. Muslim scholars revolted against him and threatened to kill him because these are Muhammad's orders - kill anybody who insults the Qur'an. So what could Taha Husayn or Abu Ruqayba [better known in the West as Bourgiba] (or we) do if the Qur'an rejects the most scientifically documented historical stories? Are we supposed to shut up our mouth and close our minds lest we be killed?
Friday, August 4, 2017
Petra and the Satanic Verses in the Quran !
Petra and the Satanic Verses in the Quran !
The first known mention of al-‘Uzzá is from the inscriptions at Dedan, the capital of the Lihyanite Kingdom, in the fourth or third century BC. She had been adopted alongside Dushara as the presiding goddess at Petra, the Nabataean capital, where she assumed attributes of Isis, Tyche, and Aphrodite and superseded her sisters in importance. During the 5th century Christianity became the prominent religion of the region following conquest by Barsauma. Ref:Taylor (2001), p. 209.
Khadija was said to have neither believed in nor worshipped idols,[citation needed] which was atypical for pre-Islamic Arabian culture. According to other sources, however, she kept an idol of Al-‘Uzzá in her house. Ref:Ahmed ibn Hanbal, Musnad vol. 4 p. 222. Cited in Margoliouth, D. S. (1905). Mohammed and the Rise of Islam, 3rd Ed., p. 70. London: G. P. Putnam's Sons.
"Have ye seen Lat. and 'Uzza,
And another, the third (goddess), Manat?
What! for you the male sex, and for Him, the female?
Behold, such would be indeed a division most unfair!" Sura 53:19-22
"Never did We send a messenger or a prophet before thee, but, when he framed a desire, Satan threw some (vanity) into his desire: but Allah will cancel anything (vain) that Satan throws in, and Allah will confirm (and establish) His Signs: for Allah is full of Knowledge and Wisdom:"
That He may make the suggestions thrown in by Satan, but a trial for those in whose hearts is a disease and who are hardened of heart: verily the wrong-doers are in a schism far (from the Truth):" Sura 22:52-53 Waraqa said, "This is the same Namus (i.e., Gabriel, the Angel who keeps the secrets) whom Allah had sent to Moses. I wish I were young and could live up to the time when your people would turn you out." Allah's Apostle asked, "Will they turn me out?" Waraqa replied in the affirmative and said: "Never did a man come with something similar to what you have brought but was treated with hostility. If I should remain alive till the day when you will be turned out then I would support you strongly." But after a few days Waraqa died and the Divine Inspiration was also paused for a while and the Prophet became so sad as we have heard that he intended several times to throw himself from the tops of high mountains and every time he went up the top of a mountain in order to throw himself down, Gabriel would appear before him and say, "O Muhammad! You are indeed Allah's Apostle in truth" whereupon his heart would become quiet and he would calm down and would return home. And whenever the period of the coming of the inspiration used to become long, he would do as before, but when he used to reach the top of a mountain, Gabriel would appear before him and say to him what he had said before. (Ibn 'Abbas said regarding the meaning of: 'He it is that Cleaves the daybreak (from the darkness)' (6.96) that Al-Asbah. means the light of the sun during the day and the light of the moon at night). Quoted from the Sahih (authentic) Hadith (traditions) of Bukhari, Volume 9, number 111 Also, from Tabari Vol. 9, page 167, note 1151 says: "The pre-Islamic Arabs believed in the demon of poetry, and they thought that a great poet was directly inspired by demons...."
Previous video link:https://www.youtube.com/watch?v=nI5sF...
According to a prophetic tradition, "Touching them both (the Black Stone and al-Rukn al-Yamani) is an expiation for sins. Ref. ibn Isa at-Tirmidhi, Muhammad. Jami` at-Tirmidhi: Book of Hajj. 2nd, Hadith 959.
T]he Prophet has named the (Black Stone) the 'right hand of God' (yamin-Allah), and for purpose. In fact one poses there one's hand to conclude the pact, and God obtains there our pact of allegiance and submission. In the qur'anic terminology, God is the king, and … in (his) realm there is a metropolis (Umm al-Qurra) and in the metropolis naturally a palace (Bait-Allah, home of God). If a subject wants to testify to his loyalty, he has to go to the royal palace and conclude personally the pact of allegiance. The right hand of the invisible God must be visible symbolically. And that is the al-Hajar al-Aswad, the Black Stone in the Ka'bah.Ref: Shenk, David W. (2006). Journeys of the Muslim nation and the Christian church: exploring the mission of two communities. Uzima Publishing House. p. 161. ISBN 978-9966-855-21-3.
BBC Link:http://www.bbc.co.uk/news/world-middl...
Thursday, August 3, 2017
Abdullah Al Mamun burnt the Quran in Kapasia
কাপাসিয়ায় আল-কোরআন ছিঁড়ে ফেলা ও ইসলাম ধর্ম অবমাননার দায়ে যুবক গ্রেফতার
ফ এম কামাল হোসেন, কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি: গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সিংহশ্রী ইউনিয়নের ডুয়াইনগর এলাকা থেকে শুক্রবার দুপুরে ইসলাম ধর্মের মহাগ্রন্থ আল-কোরআন ছিঁড়ে ফেলা ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করার অপরাধে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার তাকে গাজীপুর আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ওই যুবক মাওলানা মান্নানের পুত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন। এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে এলাকায়।
পুলিশ বাদি হয়ে ওই যুবকের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
জানা যায়, সিংহশ্রীর ডুয়াইনগর এলাকার বখাটে যুবক আব্দুল্লাহ প্রায় সময় ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিভিন্ন মন্তব্য করে আসছিলো। বিভিন্ন সময় ফেসবুকে নানা স্ট্যাটাসও দিতো।
শুক্রবার জুম্মা নামাজের আগ মুহুর্তে সে ডুয়াইনগর মোড়ে মসজিদের পাশে দাঁড়িয়ে কোরআন শরীফের পাতা ছিড়ে উচ্চস্বরে বলতে থাকে ইসলাম কোনো ধর্ম নয়। কোরআন কোনো ধর্মগ্রন্থ নয়, এটি সাধারণ বই। মোহাম্মদ কোন নবী নয়, আল্লাহ্ধসঢ়; বলতে কিছু নেই, আর ঠিক এ সময় এলাকাবাসি উত্তেজিত হয়ে তাকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে কাপাসিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
কাপাসিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক জানান, আল কোরআন ছেড়া ও ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় দন্ডবিধি ২৯৫ ধারায় থানায় মামলা নং- ২২(৭/২০১৭) দায়ের করা হয়েছে।
এমটিনিউজ২৪ডটকম/টিটি/পিএস
######
কাপািসয়ায়কারআন
শরীফঅবমাননারদােয়
• July 29, 201 7
https://www.gazipurkontho.com/archives/293
Monday, July 31, 2017
Saturday, July 29, 2017
Thursday, July 27, 2017
Friday, July 21, 2017
Wednesday, July 19, 2017
Sunday, April 16, 2017
Sunday, April 9, 2017
Saturday, April 8, 2017
Subscribe to:
Posts (Atom)