Truth is like a surgery. It hurts but cures. Lie is like a pain killer. It gives instant relief but has side effects forever.
Sunday, September 17, 2017
মহা উন্মাদ ধর্ষক মোহাম্মদের ধর্ষণের একটি উদাহরণ ! মুফাস্সিল ইসলাম
আহারে, চোঁখে পানি চলে এল। মেনে নেয়নি সেই অপরাধে, এবং ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে মুহাম্মদের সৈন্য বাহিনী কতৃক অতর্কিত আক্রমণ, তাও আবার খুব ভোরে যখন বনু কুরাইজা বংশের লোকজন কাজে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। জবাই করা হয়েছিল ৭০০ (মতান্তরে ৯০০) জনকে। যিনি কুরান প্রতিষ্ঠাকারী, তিনি তাওরাতের নিয়ম অনুযায়ী হত্যা করেছিলেন পুরুষদের- সেলুকাস! আর হত্যাকান্ড শেষ হতে না হতেই দাসি নিয়ে যেই বন্টন কাহিনি শুরু হয়েছিল তা তো কিছুই বললেন না। মুহাম্মদ অন্য সাহাবীর কাছ থেকে ভাগিয়ে নিজের জন্যেও একজনকে রেখেছিল। তাঁর নাম সাফিয়া। যাঁর বাবা-মা, স্বামী- সবাইকে ঐদিনেই জবাই করে হত্যা করা হয়েছিলো এবং এমন এক সদ্য স্বামী-স্বজন হারানো অসহায় নরীকে নিয়ে ঐদিন-ই বিয়ে, বাসর, ফুর্তি- এসবও করেছিলো আপনাদের নেতা, মুহাম্মাদ। এমন অবস্থায় বিয়ে, বাসর করার মত মানসিক অবস্থা থাকে কিনা একজন মানুষের আর না থাকলে সেটা জোরপূর্বক হয় কিনা সেটা ভেবে দেখবেন আশা করি। এমন নির্মমতা, তবু ভদ্রচিত ভাবেই বললাম। সহীহ্ বুখারী (অধ্যায় ৮, নং ৩৭১ বাং, ৩৬৭ ইং)থেকে একটা উদাহরণ দিলাম- ৩৭১. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বার অভিযানে বের হয়েছিলেন। সেখানে আমরা খুব ভোরে ফজরের সালাত আদায় করলাম। অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সওয়ার হলেন। আবূ তালহা (রাযি.)-ও সওয়ার হলেন, আর আমি আবূ তালহার পিছনে উপবিষ্ট ছিলাম। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সওয়ারীকে খায়বরের পথে চালিত করলেন। আমার হাঁটু নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরুতে লাগছিল। অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরু হতে ইযার সরে গেল। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ঊরুর উজ্জ্বলতা যেন এখনো আমি দেখছি। তিনি যখন নগরে প্রবেশ করলেন তখন বললেনঃ আল্লাহু আকবার। খায়বর ধ্বংস হোক। আমরা যখন কোন কওমের প্রাঙ্গণে অবতরণ করি তখন সতর্কীকৃতদের ভোর হবে কতই না মন্দ! এ কথা তিনি তিনবার উচ্চারণ করলেন। আনাস (রাযি.) বলেনঃ খায়বারের অধিবাসীরা নিজেদের কাজে বেরিয়েছিল। তারা বলে উঠলঃ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ! ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) বলেনঃ আমাদের কোন কোন সাথী ‘‘পূর্ণ বাহিনীসহ’’ (ওয়াল খামীস) শব্দও যোগ করেছেন। পরে যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা খায়বর জয় করলাম। তখন যুদ্ধবন্দীদের সমবেত করা হলো। দিহ্য়া (রাযি.) এসে বললেনঃ হে আল্লাহর নবী! বন্দীদের হতে আমাকে একটি দাসী দিন। তিনি বললেন যাও, তুমি একটি দাসী নিয়ে যাও। তিনি সাফিয়্যাহ বিনত হুয়াই (রাযি.)-কে নিলেন। তখন এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললঃ ইয়া নবীয়াল্লাহ! বনূ কুরাইযা ও বনূ নাযীরের অন্যতম নেত্রী সাফিয়্যাহ বিনত হুয়াইকে আপনি দিহ্য়াকে দিচ্ছেন? তিনি তো একমাত্র আপনারই যোগ্য। তিনি বললেনঃ দিহ্য়াকে সাফিয়্যাহসহ ডেকে আন। তিনি সাফিয়্যাহসহ উপস্থিত হলেন। যখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে দেখলেন তখন (দিহ্য়াকে) বললেনঃ তুমি বন্দীদের হতে অন্য একটি দাসী দেখে নাও। রাবী বলেনঃ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে আযাদ করে দিলেন এবং তাঁকে বিয়ে করলেন। রাবী সাবিত (রহ.) আবূ হামযা (আনাস) (রাযি.)-কে জিজ্ঞেস করলেনঃ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে কি মাহর দিলেন? আনাস (রাযি.) জওয়াব দিলেনঃ তাঁকে আযাদ করাই তাঁর মাহর। এর বিনিময়ে তিনি তাঁকে বিয়ে করেছেন। অতঃপর পথে উম্মু সুলায়ম (রাযি.) সাফিয়্যাহ (রাযি.)-কে সাজিয়ে রাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর খিদমতে পেশ করলেন। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাসর রাত যাপন করে ভোরে উঠলেন। তিনি ঘোষণা দিলেনঃ যার নিকট খাবার কিছু আছে সে যেন তা নিয়ে আসে। এ বলে তিনি একটা চামড়ার দস্তরখান বিছালেন। কেউ খেজুর নিয়ে আসলো, কেউ ঘি আনলো। ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) বলেনঃ আমার মনে হয় আনাস (রাযি.) ছাতুর কথাও উল্লেখ করেছেন। অতঃপর তাঁরা এসব মিশিয়ে খাবার তৈরি করলেন। এ-ই ছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ওয়ালীমাহ। লিংক -https://www.hadithbd.com/show.php?Boo...
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment